লাইট জ্বলে
ছাত্রীঃ স্যার, দরজা জানালা বন্ধ
করে দিন!
স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা চমৎকার জিনিস
দেখাব!!!
স্যারঃ সত্যি??? (অবাক হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ, আগে দরজা জানালা সব
কিছু বন্ধ করে দিন,
যাতে আলো না আসে!!
স্যারঃ তারপর?? আর কিছু??
ছাত্রীঃ আমার কাছে আসেন।
স্যারঃ ওহ!! তারপর? আর
কি করবো বলো?
.........
ছাত্রীঃ স্যার, এবার দেখেন। আমার
নতুন ঘড়িতে লাইট জ্বলে!
''Exam" এবং "Sex" এর পর একটা মেয়ের ফীলিংস একই রকম থাকে, যেমনঃ
*কত্ত লম্বা ছিল, ইস্! যদি আরেকটু সময় পেতাম।
*প্রথমে কত ভয় লাগতেছিলো, কিন্তু পরে যে কীভাবে হয়ে গেলো বুঝলাম না।
*আমি তো অজ্ঞানই হয়ে গেছিলাম, ৩ ঘন্টা পর জ্ঞান ফিরছে।
*রাতে তো একটুও শুতে পারি নাই,কেমন যেনো অদ্ভূত লাগতেছিলো।
*এরপর থেকে সব কাজ বুঝে শুনে করব।
পুরো বছরের জন্য গেট পাস
কলেজের প্রথম দিন ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে বলছেন ডিন:
ছেলেরা মেয়েদের হোস্টেলে এবং মেয়েরা ছেলেদের হোস্টেলে ঢুকতে পারবে না। যদি প্রথমবারের মতো কেউ এই নিয়ম ভঙ্গ করে, তাহলে তাকে ২০ ডলার জরিমানা করা হবে।
যদি দ্বিতীয়বারের মতো কেউ এই নিয়ম ভঙ্গ করে, তাহলে তাকে ৬০ ডলার জরিমানা করা হবে। আর কেউ তৃতীয়বারের মতো এই নিয়ম ভঙ্গ করলে তাকে ১৮০ ডলার জরিমানা করা হবে।
এমন সময় ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা এক ছাত্র জিজ্ঞেস করল, পুরো বছরের জন্য গেট পাস নিতে কত লাগবে?
আসল সত্য
বই পড়ে হঠাৎই ছোট্ট হৃদয় জানতে পারল যে প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্করই অন্তত একটি করে গোপনীয়তা আছে যেটা কোন মূল্যেই প্রকাশ করতে রাজি নয়। সে মনে মনে ভাবল, এটা নিয়ে খানিকটা মজা করা যাক।
সে তার মা’র কাছে গিয়ে বলল, মা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। মা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার সোনামানিক, তোমার বাবাকে বলো না!
তারপর সে আরেকদিন তার বাবাকে বলে বসল, বাবা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। বাবা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ১০০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার জাদুসোনা তোমার মাকে বলো না!
হৃদয় এতে দারুণ মজা পেয়ে গেল। তখনই দেখল তাদের বাড়ির সামনে দুধওয়ালা এসেছে দুধ দিতে। সে তার কাছেও দৌড়ে গিয়ে বলল, চাচা আসল সত্যটা আমি জানি।
দুধওয়ালা সে কথা শুনে দু’হাত বাড়িয়ে ছলছল চোখে বলে উঠল-
তবে আয় বাবা আয়, তোর আসল বাপের কোলে আয়।
পুরো দুনিয়া
এক লোকের গরু হারিয়ে গেছে- কোথাও সে খুজেঁ পাচ্ছেনা,
খুজঁতে খুজঁতে ক্লান্ত হয়ে পার্কের এক কোনায় এসে বিশ্রাম করছে।
পার্কের অপর এক কোণে বসে ‘কপত কপতি আলাপ আলোচনায় বিভোর,
কপত কপতিকে বলছে – আমি তোমার চোখে চোখ রাখলে পুরো পৃথিবীটাকেই দেখি।
এমন সময় পাশে বসে থাকা গরু হারানো লোকটি উঠে এসে বলে – আমি আমার গরুটা খুঁজে পাচ্ছিনা, ভাই দয়া করে ওনার চোখে চোখ রেখে খুঁজে দেখে বলুন তো আমার গরুটা কোথায় আছে।
দেখিনায় বলে
: এইবার ভ্যালেন্টাইনেও দেখলাম একা একা ঘুরে বেড়াচ্ছিস ? তোর একটা গার্লফ্রেন্ড ছিল যে সে কই?
: আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে।
: কেন কেন… তোদের তো কঠিন ভালোবাসা ছিল। সুখের ঘরে দুঃখের আগুন লাগাইল কে?
: আর বইলেন না , ও একদিন কাপড় পাল্টানোর সময় আমি দুর্ঘটনাবশত ওর ঘরে ঢুকে পড়ি।এরপরই আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়।
: কেন তুই সব দেইখা ফেলছিস বইলা?
: আরে না আমি নিজের চোখ ঢেকে ফেলেছিলাম বলে।
উরু দিয়ে চাপদিলো
: কিরে তোর চশমা ভাঙ্গল কিভাবে?
: আর বলিস না। ওকে চুমু খেতে গিয়েছিলাম।
: কি আশ্চর্য ! চুমু খেলে চশমা ভাঙ্গে নাকি?
: না ইয়ে মানে…ও হঠাৎ দুই উরু দিয়ে চাপ দিল তো…
খালি নিজের কথাই ভাব
বল্টু স্কুল থেকে এসে আরমান খান কে বলছে, "বাবা, বাবা আজকে না স্কুলে এক নতুন ম্যাডাম আসছে। ম্যাডামটা না একটা মাল!!!
আরমান খান: চুপ কর বেয়াদব ম্যাডাম মায়ের মত।
বল্টুঃ হ্যাঁ , হ্যাঁ , খালি নিজের কথাই ভাব!!!
ইচ্ছা পূরন
টিনা বেড়াতে গেছে এক নির্জন কেল্লায়।
একটা ঘরে ঢুকে সে দেখলো, একটা পুরনো চেরাগের পাশে এক পাগড়ি পরা যুবক দাঁড়িয়ে।
‘স্বাগতম, আমার আকা।’ বললো যুবক। ‘আমি এই চেরাগের জ্বিন। আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই।’
টিনা এক নিঃশ্বাসে বললো, ‘কোটি কোটি টাকা, দশটা বাড়ি, বিশটা গাড়ি।’
জ্বিন বললো, ‘জো হুকুম। আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির লাইসেন্স তৈরি পাবেন। কিন্তু আমার আকা, আমি দীর্ঘদিন এই চেরাগে একা বন্দি ছিলাম। আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি ইচ্ছাপূরণের আগে আপনার সাথে কয়েকবার আদরসোহাগ করতে চাই।’
টিনা সানন্দে রাজি হলো। পরদিন ভোরে জ্বিন বললো, ‘আমার আকা, আপনার বয়স কত?’
‘সাতাশ।’ জবাব দিলো টিনা।।
‘এই বয়সেও আপনি জ্বিনভূত বিশ্বাস করেন?’
খারাকইরা কি করবেন
এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না।
: প্রেমিকা আছে ?
: না।
: পরকীয়া করেন ?
: ন…
: টানবাজার যান ?
: না।
: মাস্টারবেট করেন?
: না।
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, “ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!!”
বলে দেবো
১৯৭০ >ভালোবাসো আমাকে ,কিন্তু প্লিজ স্পর্শ করোনা
১৯৮০: স্পর্শ করো আমাকে,কিন্তু প্লিজ চুমু দিওনা
১৯৯০: চুমু দাও আমাকে ,কিন্তু প্লিজ অন্য কিছু করোনা
2000's : যা খুশী করো ,কিন্তু প্লিজ কাউকে বলতে যেওনা
Since 2011 : অবশ্যই সব কিছু করতে তুমি পারবে ,অন্যথায় আমি সবাইকে বলে দেবো তুমি কিছুই পারোনা
ফুলাটা কমাইওনা
বনে কাঠ কাটতে গিয়ে বোলতার কামড় খেয়ে বাড়ি ফিরল গেদু। বোলতা কামড় দিয়েছে তার পুরুষাঙ্গে । জিনিষটা হয়েছে দেখার মত। ইয়া মোটা | প্রচণ্ড যন্ত্রণা নিয়ে বাড়ি এসে বউকে দেখানোর পর বউ লতাপাতা বেটে লাগাতে লাগাতে
বলল, আল্লা ব্যথাটা কমিয়ে দাও, ফুলাটা কমাইওনা, যেভাবে আছে সেভাবে থাক।
চেইন
কদিন এক মেয়ে স্কিনটাইট স্কার্ট পরে বের হয়েছে বন্ধুর বাসার উদ্দ্যেশে|
গাড়ি নষ্ট থাকে সে গেল নিকটস্থ বাস স্টপেজে|
যথারীতি বাস আসলো, সে বাসে উঠার চেষ্টা করলো, কিন্তু পারল না| স্কার্টটি খুব টাইট বলে বাসের সিড়িতে পা রাখতে সমস্যা হচ্ছিল|
কি আর করা, বাসে তো উঠতে হবে, টাই সে একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|
সে আবার পিছনে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা আরেকটু খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|
এদিকে বাসের সব যাত্রী আর আশেপাশের লোকজন হা হয়ে মেয়েটির কান্ড-কারখানা দেখতে লাগলো|
কিন্তু হতোদ্যম না হয়ে মেয়েটি আবারও একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু প্রায় অর্ধেক খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|
এবার আর কোনো উপায় না দেখে লজ্জাশরমের মাথা খেয়ে পুরো চেইনটা খুলে স্কার্টটা দুহাতে আকড়ে ধরে বাসের সিড়িতে পা রাখার চেষ্টা করার সময় ঠিক তার পিছনে দাড়িয়ে থাকা দুষ্ট ছেলে দুহাতে তার কোমর ধরে সিড়িতে উঠতে সাহায্য করলো|
কিন্তু একি! এত দেখি উপকারের বিপরীত শাস্তি| মেয়েটা পিছন ফিরে দুষ্ট ছেলেকে ঝাড়ি মেরে বলল, “আপনার সাহস কত বড়! অচেনা একটা মেয়ের গায়ে হাত দিছেন! পেয়েছেন কি? মেয়ে দেখলে খালি মাথা ঠিক থাকে না! আপনি কি আমার বন্ধু যে আমার গায়ে হাত দিছেন?”
দুষ্ট ছেলে তখন স্মার্টলি বলল,”দেখুন, আপনি আমাকে চিনেন না, আমিও আপনাকে চিনি না| কিন্তু যখন আপনি পিছন দিকে হাত দিয়ে আমার প্যান্টের চেইনটা অল্প অল্প করে পুরোটা খুলে ফেললেন, তাই আমি ভাবলাম আপনি বোধয় আমার বান্ধবী!”
বিয়া
স্যার : তুমি বড় হয়ে কী করবে?
ছাত্র : বিয়ে।
স্যার : আমি বোঝাতে চাইছি, বড় হয়ে তুমি কী হবে?
ছাত্র : জামাই।
স্যার : আরে আমি বলতে চাইছি, তুমি বড়
হয়ে কী পেতে চাও?
ছাত্র : বউ।
স্যার : গাধা, তুমি বড় হয়ে মা- বাবার জন্য
কী করবে?
ছাত্র : বউ নিয়ে আসব।
স্যার : গর্দভ, তোমার মা-বাবা তোমার
কাছে কী চায়?
ছাত্র : নাতি-নাতনি।
স্যার : ইয়া খোদা!…তোমার জীবনের লক্ষ্য কী?
ছাত্র : বিয়ে।
স্যার অজ্ঞান…।
একটা উপদেশ-
সবসময় মানিব্যাগে আপনি আপনার স্ত্রীর / G F এর ছবি রাখুন। যখনই বড়ো কোনো সমস্যায় পড়বেন তখন মানিব্যাগ বের করে ছবিটা দেখবেন, আর মনে করবেন এইডা তো কিছুই না এর চেয়ে বড় সমস্যা সাথে নিয়ে ঘুরি !!!
রাত বারটা
১০ বছরের বল্টুঃ মামা, মামা, কাল রাতে মামির কি হয়েছিল?
মামাঃ কখন?
বল্টুঃ কাল রাত ১২টার পর হবে। তোমাদের রুম থেকে আওয়াজ আসছিল। আহহ, ওহহ, উফফফ!!!
মামাঃ ওহ, ওইসব এখনো তোর বোঝার বয়স হয় নাই।
বল্টুঃ প্লিজ মামা বলো, প্লিজ!!!!!!!
মামাঃ ঠিক আছে, কাল রাতে জানালা খুলে রাখবো, practically না দেখলে বুঝবি না।
বল্টুঃ ঠিক আছে মামা
মামাঃ তবে মনে রাখবি, তোর মামি হল দেশ, আমি সরকার আর তুই জনগন।
আর না
এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।
ফরাসী বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'
ইতালীয় বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'
বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, 'তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক'বার আদরসোহাগ করেছো?
বাঙালি বললো, 'একবার।'
ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, 'তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?'
'ওগো, থামো, আর না ...।'
মাশিক কিস্তি
এক ছেলে এক মেয়েকে খুব পছন্দ করত।এক দিন মেয়েটা খুব অসুস্ত হয়ে পরল।তার খুব রক্তের প্রয়োজন।তারপর ছেলেটা তাকে রক্ত দিল।আস্তে আস্তে তাদের মাঝে ভালোবাসার সৃস্টি হল। একদিন মেয়েটি তাকে ছ্যাকা দিল। তখনঃ
ছেলেঃ আমি তোমাকে যে রক্ত দিয়েছি তা ফেরত দেও।
মেয়েটি তার (ন্যপকিন) ছেলেটির মুখে চেলে মেরে বলল-
মেয়েঃ নে হারামযাদা আমি তোর রক্ত (মাশিক কিস্তিতে) ফেরত দেব।
Nice post Chhota Golpo amar onek valo laglo .
ReplyDelete