ভালবাসা বিষয়

ভালোবাসা মানে দুজনের পাগলামি

পরস্পরকে হৃদয়ের কাছে টানা

ভালোবাসা মানে জীবনের ঝুঁকি নেয়া,
বিরহ-বালুতে খালিপায়ে হাঁটাহাঁটি;

ভালোবাসা মানে একে অপরের প্রতি
খুব করে ঝুঁকে থাকা;
ভালোবাসা মানে ব্যাপক বৃষ্টি, বৃষ্টির একটানা
ভিতরে-বাহিরে দুজনের হেঁটে যাওয়া;
ভালোবাসা মানে ঠাণ্ডা কফির পেয়ালা সামনে
অবিরল কথা বলা;
ভালোবাসা মানে শেষ হয়ে-যাওয়া কথার পরেও
মুখোমুখি বসে থাকা।

 

 

 ভালোবাসা হচ্ছে শ্রদ্ধার ফসল আর আদরের পাপড়ি যা মানব মনের নিকুঞ্জ কুঠিরে অপ্রস্ফুটিত অবস্থায় থাকে।সময়ের আবর্তনে মনের বিবর্তনে যা মানব জীবনের প্রতিটি ধাপে ধাপে নিজস্ব পদচারণার মাধ্যমে ভিন্নতর রূপ লাভ করে। শ্রদ্ধাহীনতা থেকে কখনই এর উৎপত্তি ঘটে না।অবতরণিকা যার শ্রদ্ধা থেকে যবণিকা তার আদরে,স্নেহে।যবণিকার পদার্পণে ভালোবাসা হয় গভীর আবার যবণিকায় অবতরণ না করেও ভালোবাসার অস্তিত্ব থাকে।সৃষ্টির অনাদিকাল হতে স্রষ্টার অপূর্ব ইশারায় এর পদচারণা ঘটলেও এ রহস্যময়তা,রূপময়তা,কোমলতা, কঠোরতাকে ভেদ করা খুব কঠিন।ভালোবাসা হচ্ছে মনের রাজ্যে প্রজা অথচ বাস্তবতায় মনকে যে শাসন করে।আবেগের পেলব স্পর্শ যখন মন ছুয়ে যায় তখনই মন সরোবরের শতদল প্রস্ফুটিত হয়ে স্রষ্টি হয় ভালোবাসার।শ্রদ্ধার চাঁদ ভরা মন আকাশে যখন আবেগ তারা হয়ে দেখা দেয় তখনই জ্যোৎস্নারূপী আবির্ভাব ঘটে ভালোবাসার। 

 

 

ভালবাসার বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ


ভালোবাসাটা কী? এর ৎপত্তিস্থল কোথায়? ভালোবাসার সংজ্ঞা একেক জনের কাছে একেক রকম হতে পারে। বিজ্ঞান ভালোবাসা সঠিক সংজ্ঞা দিয়েছে। প্রেম বলুন আর ভালাবাসা বলুন প্রতিটি বিষয় হালকা কিংবা ভাসা ভাসা। ভালোবাসা বা প্রেম যুগে যুগে সব দেশেই ছিল। প্রেমের রসায়ন বলে একটি বহুল শব্দ প্রচলিত আছে। প্রেম বা ভালোবাসা কী শুধুই রসায়নের খেলা। প্রেমের সংজ্ঞা যাই- হোকনা কেন ্রেম-ভালোবাসা একে অন্যের সমার্থক পরিপূরক, এর অসীম ক্ষমতা। করো প্রতি তীব্র আকর্ষণবোধ বা আসক্তি। হতে পারে মস্তিস্কের কোনা সাজানো কারসাজি। ভালোবাসার মানুষের জন্য প্রাণ পর্যন্ত মানুষ বিসর্জন দেয়। বিজ্ঞানীরা মানুষের ভালোবাসার এই অসীম ক্ষমতাকে অক্সিটোসিন নামের হরমোনের ক্রিয়া বলেই শনাক্ত করেছেন। প্রেমিক বা প্রেমিকাকে দেখে মুগ্ধ হওয়ার বা আকর্ষণবোধ করার জন্য কাজটি করে এই অক্সিটোসিন। বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন প্রেমের পরতে পরতে অক্সিটোসিন কীভাবে ইন্ধন জোগায়। প্রেমিক-প্রেমিকার হাত ধরাধরি, আলিঙ্গন, একসঙ্গে বসে সময় কাটানো প্রতি ক্ষেত্রেই অক্সিটোসিনের নানা মাত্রা কাজ করে। প্রেম বা ভালোবাসার আবেগ তৈরীর জন্য কতকগুলো নিউরোট্রান্সিমিটার কাজ করে। ডোপইন, সেরোটোনিন নামক হরমোন রোমান্টিক মুড আনার জন্য সহায়তা করে। এপিলেক্সিন-ননএপিলোক্সিন এই দুটি নিউরো ট্রান্সমিটারও জড়িয়ে আছে ভালোবসার সঙ্গে। এই হরমোনটি পিঠের ব্যাথা থেকে মাইগ্রেন পর্যন্ত দূর করে দেয়। অক্সিটোসিন যেমন যৌন উত্তেজনা সৃষ্টিতে সহায়তা করে তেমনি শরীরের ক্ষত সারাতেও সাহায্য করে।

ভালবেসে অনেকে সুসাইড পর্যন্ত করে এর কারন কি ?
আমাদের মস্তিস্কের পিটুইটারি গ্লান্ড হতে এমফিটামিন নামক একটি হরমোন সিক্রেশন হয় যা প্রেমে পরার অকারন আনন্দ সৃষ্টি করে মনে তখন মনের মানুষের তিলের জন্য নিজের সমরকন্দও বিলিয়ে দিতে কার্পন্য করে না সকল মাদকের যেমন নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে এমফিটামিনেরও মেয়াদ আছে যা প্রায় বছর নয় মাস ২৬ দিন
সমিক্ষা করে দেখা গেছে বিবাহের চার বছরের মাথায় বিবাহ বিচ্ছেদের হার সবচে বেশি চার বছর পর আগের প্রেম আর থাকে না থাকলেও সেটা সামাজিকতা বা বন্ধুত্ব
তাইতো বলি প্রেম করে বিয়ে করেছে কিন্তু .... ...............
এই এমফিটামিন নামক একটি হরমোন কারনে মানুষ অনেক উলটা পাল্টা কাজ করে প্রেমে পড়ে ...so be carful
 

No comments:

Post a Comment